
ব্যবস্থাপনাঃ
"আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” 'র গঠনতন্ত্র / সংবিধান মোতাবেক গভর্নেন্স কার্যক্রম পরিচালিত হবে মূলত:
-
৫৭ সদস্য বিশিষ্ট সাধারণ পরিষদ ।
-
৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ ।
-
উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং অনুমোদিত পলিসি/ গাইডলাইন সমূহের মাধ্যমে।
-
সংগঠনের সংবিধান অনুযায়ী সাধারন পরিষদ সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী ।
-
সাংগঠনিক নীতিমালা প্রণয়ন ও কর্মকৌশল নির্ধারনে সাধারণ পরিষদের পাশাপাশি কার্যকরী পরিষদ দিকনির্দেশনা দিবে।
-
কার্যকরী পরিষদ সাধারনত দুই বছরের জন্য কার্যকরী কমিটি নির্বাচিত হবে ।
-
কার্যকরী কমিটি প্রতি বছরে একবার সাধারণ পরিষদের সদস্যদের সাথে বাৎসরিক সাধারন সভায় মিলিত হবে ।
-
বছরে ছয়বার নিয়মিত ভাবে কার্যকরী পরিষদের সভা অনূষ্ঠিত হবে এবং উক্ত কমিটি প্রতি ছয় মাসে একবার উচ্চতর পর্যায়ের কর্মীদের সাথে সমন্বয় সভা করবে।
-
কার্যকরী পরিষদের প্রতিনিধি হিসাবে সাধারন সম্পাদক সংগঠনের সাংগঠনিক ও অর্থনৈতিক নীতিমালা, কর্মকৌশল, প্রতিবেদন কার্যকরী পরিষদ ও সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করবে।
-
সংগঠনের দীর্ঘস্থায়ীত্বের লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডের বাস্তবায়নে অনুমোদন ও সুপারিশ করবে।
-
সংগঠনের নিন্ম পর্যায় থেকে উচ্চতর পর্যায় পর্যন্ত অংশগ্রহণের ভিত্তিতে ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
-
কার্যকরী পরিষদ এই সব নীতিমালা,কর্মকৌশল,প্রতিবেদন ও পরিকল্পনা অনুমোদন করবে।
-
সংগঠনে প্রধান নির্বাহী সংগঠনের নীতিমালাও পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা করবে।
সংগঠনের গঠনতন্ত্র:
গঠনতন্ত্র / সংবিধান মোতাবেক ৭ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী পরিষদ, ৫৭ সদস্য বিশিষ্ট সাধারণ পরিষদ, উপদেষ্টা পরিষদ, সার্বক্ষণিক এবং পার্টটাইম ষ্টাফ, স্থানীয়-আন্তর্জাতিক ভলান্টিয়ার/স্বেচ্ছাসেবীদের সমন্বয়ে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচালিত করবে। শিক্ষক, ব্যবসায়ী, উন্নয়ন কর্মী, সাংবাদিক, গবেষক ইত্যাদি বিভিন্ন পেশাজীবিদের সমন্বয়ে সংগঠনে'র সাধারণ পরিষদ, কার্যকরী পরিষদ ও উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত। কার্যকরী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে সংগঠনের প্রধান নির্বাহী সংগঠনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা করেন।
গঠনতন্ত্র / সংবিধান মোতাবেক সংগঠনের অনুমোদিত বিভিন্ন পলিসি/ গাইডলাইন সমূহের মাধ্যমে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” পরিচালিত হয়। উন্নয়ন কর্মকান্ডে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষে সংগঠন কিছু কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- নিরক্ষরতা দূরীকরণ প্রকল্পে পথশিশু ও গৃহকর্মীদের প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান। শীতে অসহায় ও দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, চিকিৎসা সেবা বঞ্চিতদের প্রাথমিক চিকিৎসার বিষয় নিশ্চিত করা ইত্যাদি।
সংগঠনের অরগানোগ্রাম অনুযায়ী, প্রধান নির্বাহীর পরবর্তী পর্যায়ে রয়েছেন ৩ জন পরিচালক-পরিচালক ফিল্ড অপারেশন/সমাজ উন্নয়ন বিভাগ,পরিচালক অর্থ বিভাগ,পরিচালক মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়ন বিভাগ । বিভিন্ন প্রকল্পের ব্যবস্থাপক,কর্মকতা এবং ইউনিট প্রধানরা প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও নির্ধারিত পরিচালকের কাছে প্রতিবেদন প্রদানের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত। সংগঠনের ব্যয় নিয়ন্ত্রন ও অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য ইন্টারনাল অডিট টীম নিয়মিত কর্মসূচী পরিদর্শন করে প্রধান নির্বাহীর কাছে প্রতিবেদন প্রেরন করবে।