top of page

সংগঠনের পরিচিতিঃ

  • অসচেতনতা, দারিদ্র, ঝুঁকি, প্রান্তিকতা এবং এর মূল কারণ গুলোকে কেন্দ্র করে তৈরী হওয়া "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)”'র ভিশন,মিশন ও মূল্যবোধের আলোকে সংগঠন উন্নয়ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করে থাকে। 

  • "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” নিজেকে একটি আত্ন:নির্ভরশীল কিন্তু প্রকৃত বাংলাদেশী সমাজ উন্নয়ন সংগঠন হিসাবে বিবেচনা করে যা সমগ্র দেশে কাজ করবে।

  • বাংলাদেশ থেকে অসচেতনতা দূরীকরনের পূর্ণ প্রতিশ্রুতি সহকারে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” দেশের মানূষের সত্যিকারের মূল্যবোধ ও সংস্কৃতিতে নিজের জায়গা করে নিবে।

  • নিজের ও অন্যান্য সহায়ক সংগঠনের শক্তির উপর নির্ভর করে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)”  বাংলাদেশের দারিদ্র ও প্রান্তিকতা দূরীকরণ প্রক্রিয়ার একটি সক্রিয় অংশ হিসাবে নিজের অবস্থান করে নেবে।

  •  মূল্যবোধের বিবেচনায় "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” নিজেকে একটি রাজনৈতিকদল নিরপেক্ষ সংগঠন রুপে পরিগনিত করতে চায় অর্থাৎ "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” কোন রাজনৈতিক দলের পক্ষাবলম্বন করবে না বা কোন রাজনৈতিক দলের মতাদর্শ প্রচারে অংশগ্রহণ করবে না। এই বিবেচনায় নিরপেক্ষতা বলতে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা বুঝায় না, বরং এটি দ্বারা সংযত এবং "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” কতৃক মনোনিত ইস্যুর রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ বোঝায় যা দারিদ্র দূরীকরণ এবং মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজনীয়। এখানে উল্লেখ্য যে "রাজনীতি" বলতে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” সম্পদের সুষ্ঠু বন্টনকে নির্দেশ করে।

  • দারিদ্র দূরীকরন ও অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” একটি শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে নিজের অবস্থানকে সুদৃঢ় করতে সচেষ্ট থাকবে।

  • পাশাপাশি "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)”র লক্ষ হল উন্নয়ন সহযোগী হিসাবে সমগ্র বাংলাদেশে সক্রিয় যোগাযোগ ও সম্পর্ক বজায় রাখা। 

 

সংগঠনের ভূমিকাঃ

  • আবার সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” প্রধানত অধিকার সংরক্ষণ ও গনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সক্রিয় সহযোগীর ভূমিকা পালন করবে।

  • সহযোগীর ভুমিকা পালন করতে গিয়ে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” লক্ষ্য করেছে এই প্রক্রিয়ার কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে সমাজের অসচেতন, দরিদ্র, প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ নারী, পুরুষ, ছেলে, মেয়ে এবং তাদের জনগোষ্ঠী।

  • হৃতদরিদ্র ,প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ নারী, পুরুষ, ছেলে, মেয়ে ইত্যাদি জনগোষ্ঠীর দারিদ্র নিরসনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” এই প্রক্রিয়ায় কখনো প্রত্যক্ষ এবং কখনো পরোক্ষ ভূমিকা পালন করবে।

  • এ কথার মাধ্যমে প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশগ্রহণ করাকে বোঝায় না বরং যাদের জন্য কাজ করা হচ্ছে তাদের নির্দেশিত লক্ষ্যের দিকে কাজটিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াকে বোঝায়।

  • এখানে সহযোগীর ভুমিকা বলতে উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)”র সরাসরি অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকা বোঝায় না।

  • প্রকৃত প্রয়োজনানুযায়ী "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” সক্রিয় বাস্তবায়নকারীর ভূমিকা ও পালন করবে কিন্তু বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগীতা প্রদান করার মাধ্যমে ভবিষ্যতে সহযোগীর ভূমিকা কে উদ্বুদ্ধ করাই হবে এ প্রক্রিয়ার প্রধান লক্ষ্য।

  • পাবলিক পলিসি, দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রচলিত রীতিনীতি পরিবর্তনে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” সমাজের দরিদ্র, প্রান্তিক ও ঝঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর পক্ষ হয়ে কাজ করবে।

  • প্রান্তিকতা এবং দারিদ্র নিরসনে সাংগঠনিক বাধ্যকতা ও প্রতিশ্রুতি ও সমাজের দরিদ্র , প্রান্তিক ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা, নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ ও সম্পর্কের ফলে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” তাদের প্রয়োজনীয়তা বুঝে তাদের পক্ষে কাজ করবে।

  • এভাবে দরিদ্র, প্রান্তিক ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর কণ্ঠকে শক্তিশালী করে অবস্থা ও অবস্থানভেদে "আবারো সবুজ বাংলাদেশ (এগ্রীবা)” প্রয়োজনীয় সহযোগীতা প্রদান করবে। 

bottom of page